Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগার, পিরোজপুর তথ্য বাতায়নে আপনাকে স্বাগত। জ্ঞানমনস্ক আলোকিত সমাজ বিনির্মাণের লক্ষ্যে পিরোজপুর জেলার জনগোষ্ঠীর নিবিড় প্রত্যাশাপূরণ তথা আলোকবর্তিকাবাহী বইপাঠে সর্বসাধারণকে উৎসাহিত এবং বিজ্ঞানভিত্তিক আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তি সম্বলিত সুবিধাদির দ্বারা সময়-সাশ্রয়ী কার্যকর তথ্যসেবা প্রদান করা জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগার, পিরোজপুর কার্যালয়ের প্রধান উদ্দেশ্য।  গ্রন্থাগারের সময়সূচিঃ প্রতি শনিবার থেকে বুধবার সকাল ০৯.০০ টা থেকে বিকাল ০৫.০০ টা পর্যন্ত খোলা থাকে। সাপ্তাহিক ছুটি: বৃহস্পতি ও শুক্রবার। তাছাড়াও সরকার ঘোষিত অন্যান্য সরকারি ছুটির দিনসমূহ গ্রন্থাগারের কার্যক্রম বন্ধ থাকে।   


ছবি
শিরোনাম
শহীদ মিনার
বিস্তারিত

শহিদ মিনার,পিরোজপুর

 

শহিদ মিনার,পিরোজপুর

৪ মে পিরোজপুরে প্রথমে হানাদার পাকবাহিনী প্রবেশ করে। হুলারহাট থেকে শহরে প্রবেশের পথে তারা মাছিমপুর আর কৃষ্ণনগর গ্রামে শুরম্ন করে হত্যাযজ্ঞ। স্থানীয় রাজাকারদের সহায়তায় হিন্দু আর স্বাধীনতার পক্ষের মুসলমানদের বাড়িঘরে দেয়া হয় আগুন, হত্যা করা হয় অসংখ্য মানুষ।

৬ মে রাজাকারদের সহায়তায় ধৃত পিরোজপুরের তৎকালীন এসডিও (ভারপ্রাপ্ত) আব্দুর রাজ্জাক (কুমিল্লা), ম্যাজিস্ট্রেট সাইফ মিজানুর রহমান (নড়াইল), এসডিপিও ফয়জুর আহমেদ (ময়মনসিংহ) কে গুলি করে হত্যা করা হয়। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে পিরোজপুরের অদূরে চালিতাখালী গ্রাম থেকে এক দড়িতে বেধে আনা হয় মোসলেম আলী শেখ, আব্দুর রহমান সরদার, খাউলবুনিয়ার আব্দুল গফ্ফার মাস্টার, জলিল হাওলাদার, জুজখোলার সতীশ মাঝি এবং শামছু ফরাজীসহ ১২ জন স্বাধীনতাকামীকে। তাঁদেরকে বলেশ্বরের বধ্যভূমিতে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।

১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বর দুপুর ১২ টায় তৎকালীন পিরোজপুর মহকুমা শহর শত্রুমুক্ত হয় এবং সমাপ্তি ঘটে দীর্ঘ ৯ মাসের সশস্ত্র যুদ্ধের। পিরোজপুরের ঘরে ঘরে উত্তোলিত হয় বিজয়ের পতাকা।

পিরোজপুর জেলা শহিদ মিনারটি কৃষ্ণচুরার মোর সংলগ্ন জেলার কেন্দ্র বিন্দুতে অবস্থিত।  এটি জেলার বিশেষ ঐতিহ্য বহন করে আসছে। এর প্রতিষ্ঠা কাল ১৯৯০ ।  পিরোজপুর বাসস্টান্ড থেকে যেকোন যানবাহন যোগে এখানে খুব সহজেই যাতায়ত করা যায়।